- রাফিনহার পরিসংখ্যানের আধিপত্য:
রাফিনহা ২৯ ম্যাচে ৯ গোল এবং ৬ অ্যাসিস্ট করে ১৫টি সরাসরি গোলের অবদান রেখেছেন, যেখানে ভিনিসিয়াস ৩৫ ম্যাচে ৫ গোল এবং ৫ অ্যাসিস্ট করেছেন। রাফিনহার জাতীয় দলের জন্য একীভূত সময় মাত্র ১,৯৭০ মিনিট, অথচ ভিনিসিয়াসের তুলনায় এই পরিসংখ্যান তাকে অনেক এগিয়ে রাখছে
- সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের প্রভাব:
রাফিনহা পেরুর বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে দুটি পেনাল্টি থেকে গোল করেন এবং প্রায় একটি হ্যাটট্রিক করতে যাচ্ছিলেন। অন্যদিকে, ভিনিসিয়াস জুনিয়র সাম্প্রতিক ম্যাচগুলোতে জাতীয় দলের বাইরে ছিলেন চোটের কারণে, যা তাকে ব্রাজিলের সাম্প্রতিক সাফল্য থেকে কিছুটা দূরে রেখেছে।
- ভবিষ্যৎ নেতা হিসেবে রাফিনহার উদ্ভাস:
সাম্প্রতিক সময়ের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স দিয়ে রাফিনহা নিজের অবস্থান শক্ত করেছেন। তার গতি, সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা এবং গোল করার সামর্থ্য তাকে জাতীয় দলের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে প্রমাণ করেছে।
- ভিনিসিয়াসের চ্যালেঞ্জ:
ভিনিসিয়াস আন্তর্জাতিক মঞ্চে এখনও সেই প্রতিভার প্রতিফলন ঘটাতে পারেননি, যা তাকে ক্লাব ফুটবলে এনে দিয়েছে। যদিও ক্লাব ফুটবলে ভিনিসিয়াসের পারফরম্যান্স উজ্জ্বল, জাতীয় দলে তার প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম। বিশেষ করে, নেইমারের অনুপস্থিতিতে তার ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হয়েছে।
- ক্লাব ফুটবলে তুলনা
ভিনিসিয়াস আন্তর্জাতিক মঞ্চে এখনও সেই প্রতিভার প্রতিফলন ঘটাতে পারেননি, যা তাকে ক্লাব ফুটবলে এনে দিয়েছে। যদিও ক্লাব ফুটবলে ভিনিসিয়াসের পারফরম্যান্স উজ্জ্বল, জাতীয় দলে তার প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম। বিশেষ করে, নেইমারের অনুপস্থিতিতে তার ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি হয়েছে।
রাফিনহার ধারাবাহিকতা এবং জাতীয় দলে অবদান তাকে ভিনিসিয়াসের চেয়ে এগিয়ে রাখছে, বিশেষ করে বর্তমান পরিস্থিতিতে। তবে ভিনিসিয়াসের প্রতিভা এবং সামর্থ্য বিবেচনা করলে, তিনি দ্রুতই এই প্রতিযোগিতায় ঘুরে দাঁড়াতে পারেন। এখন প্রশ্ন হলো, ব্রাজিলের পরবর্তী বড় টুর্নামেন্টে কে হবে দলে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য?